- আমাদের সম্পর্কে
-
আমাদের সেবা
প্রশিক্ষণ ও পরামর্শ
পরিদর্শন
-
উর্ধ্বতন অফিস
বিভাগ/জেলা
মন্ত্রণালয়/বিভাগ ও অধিদপ্তর
- ই-সেবা
- গ্যালারি
-
যোগাযোগ
অফিস যোগাযোগ
যোগাযোগ ম্যাপ
- মতামত
- আমাদের সম্পর্কে
-
আমাদের সেবা
প্রশিক্ষণ ও পরামর্শ
পরিদর্শন
-
উর্ধ্বতন অফিস
বিভাগ/জেলা
মন্ত্রণালয়/বিভাগ ও অধিদপ্তর
- ই-সেবা
- গ্যালারি
-
যোগাযোগ
অফিস যোগাযোগ
যোগাযোগ ম্যাপ
- মতামত
এক নজরে DPHE
ভূমিকা:
পাবলিক হেলথ ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্ট হচ্ছে জাতীয় পানীয় জল সরবরাহ এবং বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ এবং চট্টগ্রাম শহর ছাড়া যেখানে ওয়াসা কাজ করে।
1993 সালে প্রথম সনাক্তকরণের পর বর্ধিত অঞ্চলে আর্সেনিক আবিষ্কারের ফলে সৃষ্ট চ্যালেঞ্জগুলির সাথে, DPHE তার উন্নয়ন সহযোগীদের সাথে নিরাপদ পানির অভাবের কারণে সৃষ্ট ভোগান্তি দূর করার চেষ্টা করছে। নিরাপদ পানি সরবরাহের বিকল্প বিকল্পগুলি আরও ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় সরবরাহ করা হচ্ছে।
একইভাবে মলমূত্র এবং অন্যান্য বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য DPHE উন্নত পরিবেশ অর্জনের জন্য বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে।
প্রতিবেদনে আর্থিক ব্যয়, অর্জন, সমস্যা এবং পাঠ এবং সামনের চ্যালেঞ্জগুলি নথিভুক্ত করা হয়েছে যাতে সংশ্লিষ্টরা উপকৃত হয় এবং সেক্টরের উন্নতির জন্য আরও ভাল অবদান রাখতে সক্ষম হয়।
স্থানীয় সরকার, শহুরে এবং গ্রামীণ, WSS পরিষেবা সরবরাহের সাথে জড়িত।
বাংলাদেশে পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন সেক্টরের অবস্থা
সাম্প্রতিক অতীতে, 97% মানুষ 150 মিটারের মধ্যে নিরাপদ পানির অ্যাক্সেস পেয়েছিল। ভূগর্ভস্থ পানিতে আর্সেনিক আবিষ্কারের ফলে কভারেজ প্রায় 75%-এ নেমে এসেছে। তবে, আর্সেনিক নিরাপদ পানি সরবরাহের জন্য বিকল্প বিকল্প প্রয়োগ করা হচ্ছে।
স্যানিটেশন কভারেজ একটি হতাশাজনক চিত্র দেখিয়েছে। শুধুমাত্র 20% মানুষ গ্রামাঞ্চলে স্যানিটারি ল্যাট্রিন ব্যবহার করে। এবং অতিরিক্ত 35% গ্রামীণ মানুষ বাড়িতে তৈরি পিট ল্যাট্রিন ব্যবহার করে।
শহুরে এলাকায় WSS এর কভারেজ সুষম হলেও সন্তোষজনক নয় এবং 50%এর একটু বেশি।
গ্রামীণ জল সরবরাহের প্রযুক্তিগত বিকল্পগুলি হল শ্যালো টিউবওয়েল, ডিপ টিউবওয়েল, তারা টিউবওয়েল, পুকুর বালি ফিল্টার, রেইন ওয়াটার হারভেস্টার, রিং ওয়েল, অনুপ্রবেশ গ্যালারি প্রাকৃতিক জলের গুণমান এবং জলবিদ্যুৎ অবস্থার উপর নির্ভর করে।
শহুরে জল সরবরাহ মূল এলাকায় গভীর টিউবওয়েল এবং হ্যান্ডপাম্পের টিউবওয়েলগুলির সাথে পাইপযুক্ত জল সরবরাহ গ্রহণ করে। বেশ কিছু ভূপৃষ্ঠের পানি শোধনাগারও রয়েছে।
স্যানিটেশনের জন্য সাধারণ পিট ল্যাট্রিন, ওয়াটার সিল ল্যাট্রিন (একক, ডবল), অফসেট পিট ল্যাট্রিন, সেপটিক ট্যাঙ্ক ইত্যাদি ব্যবহার করা হচ্ছে। ঢাকা শহরের প্রায় 30% দেশে প্রচলিত পানিবাহিত পয়নিষ্কাশন ব্যবস্থা ভোগ করে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস
কারিগরি সহায়তায়:
সফটওয়্যার তৈরি:
